সহজ রান্না রেসিপি

Search This Blog

শিশুর খাবার

Get link
Facebook
Twitter
Pinterest
Email
Other Apps

Get link
Facebook
Twitter
Pinterest
Email
Other Apps

Comments

অসাধারণ চা বানানোর পারফেক্ট নিয়ম

প্রথমেই বলিয়া নেই ,,,, চা জিনিসখানা একান্তই ব্যক্তিগত অনুভূতি। যিনি যেইমাপে ইহা গ্রহণ করিতে অভ্যস্ত তাহার নিকট সেই মাপখানাই অমৃত। ইহা একপ্রকার বিষ। ইহার প্রতি আসক্ত না হইবার অনুরোধ রইলো।তবে লম্বা জার্নির পর মাথা ঝিমঝিম দূর করিতে , সিরাম চাখোর মেহমানের পরিতৃপ্তিতে বা কোন ভাল্লাগেনা মুহূর্ত মুছিতে এই চায়ের বিকল্প কিছু নাই 😍 😍 😍 😉 😉 😉 . # গরুর দুধের চা # পৌনে ১ কাপ চা তৈরি করতে যা যা লাগছে v ভীষণ রকম ফুটন্ত পানি = ১ কাপ v তাজা চাপাতা = ৪ চা চামচ v ঘন জ্বাল করা দুধ ( কনডেন্স মিল্ক এর চেয়ে একটু পাতলা ) = ১ / ৪ কাপ v চিনি = ১ . ৫ টেবিল চামচ / স্বাদমত v আদা = ১আঙুল পরিমাণ ব্যাসের ২ স্লাইস কুচি। প্রণালী ভীষণরকম ফুটানোর পর পানি মেপে নিন। বাড়তি পানিটুকু রেখে দিন।জ্বালের কারনে চা এর পরিমাণ কমে গেলে বাড়তি পানিটুকু ইউজ করতে পারবেন।এতে স্বাদ ঠিক থাকবে।ফুটন্ত পানিতে চাপাতা দিয়ে হাল্কা ঢেকে চাপাতা ফুটান ৬ মিনিট।জ্বাল মাঝারি থাকবে তারপর

রংপুরের আঞ্চলিক রান্না " নাকরিশানা "

রংপুরের আঞ্চলিক রান্না " নাকরিশানা " যা যা লাগবে ১.পুঁইশাক ২.টাকি মাছ ৩.লবন ৪.হলুদ গুঁড়া ৫.জিরা গুঁড়া ৬.সয়াবিন তেল ৭.আলু ৮.কাঁচা মরিচ উপকরন কিভাবে রান্না করবেন ? ১. পুঁইশাক , আলু,আর মাছ ভালোভাবে কেটে ধুয়ে , একে সব মসলা ভালোভাবে মিশিয়ে চুলায় উঠিয়ে দেন। সেদ্ধ হবার জন্য খুব সামান্য পানি দিতে হবে। ২. সেদ্ধ করে একদম ভাজা ভাজা করতে হবে ,তারপর মাছের কাটা বেঁচে ফেলে দিতে হবে। ৩. রংপুরে ভর্তা করার জন্য ডই বাটন ব্যবহার করা হয়। এইটাতে ভালোভাবে পিশে নিতে হবে। হয়ে গেলো স্বাস্থকর সুস্বাদু নাকরিশানা রান্নার ভিডিও দেখতে পারেন !!

পাঙ্গাশ মাছ রান্না করার পদ্ধতি

যা যা লাগবে পাঙ্গাশ মাছ লবন হলুদ জিরা শুকনা মরিচ গুঁড়া পেঁয়াজ , আদা , রসুন বাটা কিভাবে রান্না করতে হবে ? 1. পাঙ্গাশ মাছ রান্না করা একটু ট্রিকি। কারন যদি পূর্ণ মনোযোগ আর ভালোবাসা না থাকে তা হলে , এই রান্না মুখেই তোলা যাবে না। পাঙ্গাশ মাছের একটা আঁশটে গন্ধ আছে। হালকা গরম পানিতে ধুয়ে না নিলে , সেই গন্ধ যাবে না। ভালো ভাবে রান্না করতে পারলে ,এর স্বাদ মুখে লেগে থাকবে। 2. পানিতে ভালোভাবে ধুয়ে স্বাদ মতো লবন আর হলুদ দিয়ে হালকা একটু ভেজে নিবো। সাধারণত পাঙ্গাশ মাছ , তেলে ভাজতে হয় না। কারন এই মাছের তো আঁশ নাই। আমি খুবেই সামান্য একটু ভেজে নেই। 3. মাছ প্যান থেকে তুলে নিয়ে , একেই তেলে পেঁয়াজ ,রসুন আর আদা বাটা দিয়ে একটু কষিয়ে নিয়ে , প্রয়োজনে একটু পানি দিয়ে তারপর পর দিতে হবে আন্দাজ মতো হলুদ , জিরা ,শুকনা মরিচ গুঁড়া। ১/২ মিনিটের জন্য ঢেকে দেই। 4. এইবার মাছ দিয়ে , সামান্য পানি দিয়ে আরও ৩/৪ মিনিট জ্বাল করি। বেশি নাড়াচারা করা যাবে না। না হলে ভেঙে যেতে পারে। ঝোল গারো হলে নামিয়ে ধনে পাতা দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।

Powered by Blogger

bdfoodhacker

শিশুর খাবার

Comments

Post a Comment